বিকাশ লোন পাওয়ার নিয়ম: কারা পাবেন, কীভাবে পাবেন?
বর্তমানে বাংলাদেশে মোবাইল ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম বিকাশ ব্যবহারকারীদের জন্য ধাপে ধাপে ডিজিটাল লোন সুবিধা চালু করেছে। তবে অনেকেই জানেন না কিভাবে এই লোন পাওয়া যায় এবং নিজের বিকাশ অ্যাকাউন্টকে কিভাবে লোনের জন্য উপযুক্ত করা যায়। এই পোস্টে আমরা জানবো বিকাশ লোনের বিস্তারিত নিয়ম, শর্ত ও সুবিধাসমূহ।
💸 বিকাশ লোন কী?
বিকাশ লোন হলো একটি সহজ ও স্বয়ংক্রিয় ক্ষুদ্রঋণ, যা নির্দিষ্ট কিছু ব্যবহারকারীর জন্য অফার করা হয়। লোনের অর্থ সরাসরি বিকাশ অ্যাকাউন্টে চলে আসে এবং এটি মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করা যায়।
💡 বিকাশ লোন পেতে করণীয়
- একাউন্টে টাকা রাখা
- পেমেন্ট করা
- পে বিল করা
- অ্যাড মানি করা
- ইত্যাদি অন্যান্য বিকাশের সেবাগুলো নিয়মিত ব্যবহার করা
📥 আপনার একাউন্ট লোনের জন্য উপযুক্ত কিনা কিভাবে বুঝবেন?
আপনার বিকাশ একাউন্ট লোন পাওয়ার জন্য উপযুক্ত কিনা সেটা বিকাশ অ্যাপে লোন (Loan) অপশনে ক্লিক করলে দেখতে পারবেন। লোনের জন্য উপযুক্ত হলে আপনার লোনের লিমিট দেখতে পাবেন।
💰 বিকাশ লোন কত টাকা পর্যন্ত দেয়?
বিকাশ একাউন্টের লেনদেনের ভিত্তিতে ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত লোন দেয়। আপনি আপনার একাউন্টে ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে আপনার লোনের লিমিট যত সর্বোচ্চ, তত টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারবেন। প্রতিটি ব্যবহারকারীর জন্য এই পরিমাণ ভিন্ন হতে পারে।
📆 কিস্তির নিয়ম
- লোন সাধারণত ৩টি মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করতে হয়
- কিস্তি বিকাশ অ্যাকাউন্ট থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কেটে নেয়া হয়
- যেকোনো সময় আংশিক বা পুরো লোন পরিশোধ করা যায়
🌟 বিকাশ লোনের সুবিধা
- ব্যাংক একাউন্ট লাগে না
- কোনো কাগজপত্র লাগবে না
- জামানত দিতে হয় না
- লোন ইনস্ট্যান্টভাবে বিকাশ অ্যাকাউন্টে চলে আসে
- ৩টি মাসিক কিস্তিতে পরিশোধের সুযোগ
- কিস্তি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কেটে নেয়া হয়
- যেকোনো সময় আংশিক বা পুরো লোন পরিশোধ করা যায়
0 Comments
Write a comment...
Warning: sharing any spamming link will result in ban from this site.